নবী করিম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতি মাসে তিন দিন সকালে মধু চেটে খাবে, তার বড় ধরনের কোন রোগ হবে না।’ (ইবনে মাজাহ : ৩৪৪১)
সরিষা ফুলের মধু প্রকৃতির এক অনন্য সৃষ্টি যা স্বাস্থ্য ও স্বাদের এক অসাধারণ মিশ্রণ। সরিষা ফুল থেকে সংগৃহীত এই মধুতে রয়েছে প্রাকৃতিকভাবে সমৃদ্ধ পুষ্টিগুণ, যা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। সরিষা ফুলের মধু হলো বাংলাদেশে এখনকার সবচেয়ে বেশি চাষ হওয়া একটি মধু। কারণ এটা সহজলভ্য এবং খরচও কম। তবে এই মধুর ঘ্রাণ একটু তীব্র হয়, মুখে দিলেই সরিষা ফুলের ঘ্রাণ আসে, এবং সোনালি রং এর হয় এই মধু।
কেন সরিষা ফুলের মধু বেছে নেবেন?
প্রাকৃতিক ও বিশুদ্ধ:
কোনো প্রকার রাসায়নিক ছাড়াই সংগৃহীত, সম্পূর্ণ অর্গানিক।
স্বাস্থ্যকর:
সরিষা ফুলের মধুতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও খনিজ উপাদান থাকে, যা দেহের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে কার্যকর।
শীতকালীন সেরা মধু:
সরিষা ফুলের মৌসুমে সংগৃহীত হওয়ায় এই মধু শীতকালে বিশেষ উপকারী।
সুস্বাদু ও পুষ্টিকর:
সরিষার মিষ্টি সুবাস ও হালকা তিতা স্বাদ এই মধুকে অন্যান্য প্রকারের মধুর চেয়ে স্বতন্ত্র করে তোলে।
সরিষা ফুলের মধুর উপকারিতা গুলো হলো:
ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে: এতে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা শরীরকে রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়।
ত্বকের যত্ন: সরিষা ফুলের মধু ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে এবং অ্যালার্জি প্রতিরোধে সাহায্য করে।
হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে: এটি হজমশক্তি বৃদ্ধিতে কার্যকর ভূমিকা রাখে এবং পেটের সমস্যার সমাধানে সহায়ক।
শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি: মধু তাৎক্ষণিকভাবে শক্তি যোগায় এবং ক্লান্তি দূর করে।
সরিষা ফুলের মধুর ঝাঁজ ভাব কাশি, সর্দি ইত্যাদি সমস্যা নিরাময় করে। নিয়মিত এই মধু খেলে অথবা বুকে মাখা হলে তা ঠাণ্ডার সমস্যা দূর করে দেয়।
হজমশক্তি বৃদ্ধির জন্য সরিষা ফুলের মধু খাওয়া হয়। খালি পেটে এই মধু খেলে তা পেটের মধ্যে থাকা গ্যাসগুলো বের করে দেয় এবং হজমে সাহায্যে করে।
সরিষা ফুলের মধুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুল
Reviews
There are no reviews yet.